Breakthrough pricing on 100% online degrees designed to fit into your life.
Brand:
Category: নিত্যপন্য
Stock: In Stock
Code: #10035
Code: #10036
Code: #10037
Code: #10038
Code: #10039
Category: আস্ত -মসলা
Code: #10040
Code: #10042
Code: #10043
Category: None
Code: #10044
Code: #10045
Code: #10046
Code: #10049
Code: #10050
Code: #10051
Code: #10052
Code: #10053
Code: #10054
Code: #10055
Code: #10056
Code: #10057
Code: #10058
Code: #10059
Code: #10060
Code: #10061
Code: #10062
Code: #10063
Code: #10064
Category: Health & Beauty
Code: #10065
Code: #10066
Code: #10067
Code: #10068
Code: #10069
Code: #10070
Category: পাইকারী
Code: #10071
Code: #10072
Code: #10073
Code: #10074
Code: #10075
Code: #10076
Code: #10077
Code: #10078
Code: #10079
Code: #10080
Code: #10081
https://www.masalabazaronline.com মসলা বাণিজ্য পুরো ভারত উপমহাদেশে ২০০০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে দারুচিনি এবং কালো মরিচ দিয়ে এবং পূর্ব এশিয়ায় ভেষজ ও মরিচ দিয়ে বিকশিত হয়েছিল।মিশরীয়রা স্তন্যদানের জন্য ভেষজ ব্যবহার করেছিল এবং তাদের বহিরাগত মশলা এবং ভেষজগুলির চাহিদা বিশ্ব বাণিজ্যকে উত্সাহিত করতে সহায়তা করেছিল।স্পাইস শব্দটি প্রাচীন ফরাসি শব্দ espice থেকে এসেছে, যা এপিস হয়ে ওঠে এবং এটি লাতিনের মূল বৈশিষ্ট থেকে এসেছে, বিশেষ্যটি "চেহারা, সাজানো, ধরনের" বোঝায়: প্রজাতির একই মূল রয়েছে।1000 BCE এর দ্বারা, চিকিৎসা আজ উপর ভিত্তি করে সিস্টেমের মধ্যে পাওয়া যায়নি চীন, কোরিয়া, এবং ভারত । খাবার ও মসলা যেমন একটি অপরটির সাথে সম্পর্কযুক্ত তেমনি খাবারের ইতিহাসের সঙ্গে স্বাভাবিকভাবেই চলে আসে মসলার ইতিহাসও। প্রাচ্য ও পাশ্চাত্যের মধ্যে বাণিজ্যের প্রথম ও প্রধান পণ্য ছিল মসলা। খ্রিস্টপূর্বাব্দে প্রসাধনী হিসেবে মসলার ব্যবহার ছিল। একসময় বিশ্ববাণিজ্যের কেন্দ্রবিন্দু ছিলো এই মসলা। মসলার খোঁজে বের হয়েই কলম্বাস ১৪৯২ সালে আমেরিকা আবিষ্কার করেন।[ মসলাকে কেন্দ্র করে যুগে যুগে অনেক বড় বড় যুদ্ধও হয়েছে। মসলার জন্য প্রথম যুদ্ধ হয় ভারতবর্ষে। পর্তুগীজদের সাথে কালিকটের রাজার মধ্যে এ যুদ্ধও সংঘটিত হয়। এই মসলার খোঁজেই পর্তুগীজ নাবিক ভাস্কো দা গামা একদিন জাহাজ ভেড়ান ভারতের কেরালা উপকূলে। ভারতবর্ষে আরব বণিকদের এক সময় মসলার একচেটিয়া ব্যবসা ছিল। কিন্তু ভাস্কো দা গামার আগমনের পরে এক সময় শেষ হয়ে যায় আরব বণিকদের এই একচেটিয়া ব্যবসার দখল। পরবর্তীতে মসলার একচেটিয়া বাণিজ্য পর্তুগীজদের হাতে চলে আসে। প্রায় দেড়শ বছর পর্যন্ত মসলার বাণিজ্য তাদের হাতেই ছিল। এর ফলে সে সময় তারা ইউরোপে একচেটিয়া মসলার ব্যবসা প্রতিষ্ঠা করতে সক্ষম হয়। একচেটিয়া বাণিজ্যের কারণে পর্তুগীজরা মসলার দাম তখন এতো বাড়িয়েছিল যে ডাচ বণিকদের মনে অসন্তোষ দানা বেঁধে উঠছিল। এর ফলশ্রুতিতে ডাচরা ১৫৯৫ খ্রিস্টাব্দে ভারতবর্ষে যাত্রা করে এবং ভারতবর্ষে মসলার ব্যবসার জন্য তারা ‘ইউনাইটেড ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করে। পরবর্তীতে ১৬২৯ সালের দিকে এই কোম্পানি জাকার্তা অধিকার করে এবং মসলার দেশ ইন্দোনেশিয়ায় মসলা উৎপাদন শুরু করে। সেখানে চাষিদের নিয়ন্ত্রণ করতে শুরু করে তারা। এক সময় পরিলক্ষিত হয় সেখানে চাষিদের নিজেদের জমি বলতে আর কিছু নেই এবং তারা কোম্পানির কাছ থেকে দাদন নিয়ে মসলা চাষ করছে। ফলে পরবর্তীতে নিজ ভূমেই পরবাসী হয়ে পড়ে তারা। মসলার খোঁজে প্রথমে পর্তুগীজ, তারপর ডাচ এবং সর্বশেষ ইংরেজরা ইন্দোনেশিয়ায় প্রবেশ করে। পর্তুগীজদের সরিয়ে ডাচরা মসলার উদপাদন শুরু করার পর তারা দাম কয়েকগুণ বাড়িয়ে দেয়। ইংল্যান্ডেও সে সময় মসলার প্রচুর চাহিদা থাকায় ১৫৯৯ খ্রিস্টাব্দে ইংরেজরা প্রাচ্যের মসলার বাজারে ঢুকার সিদ্ধান্ত নেয়। উল্লেখ্য সপ্তদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী পর্যন্ত ব্রিটেনে লবঙ্গের দাম ছিলো প্রায় সোনার দামের সমান। যার ফলশ্রুতিতে ইংরেজদের বিখ্যাত 'ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি' তখন মসলার বাণিজ্যে নেমে পড়ে। কোম্পানির প্রথম জাহাজ এই উদ্দেশে প্রাচ্যের দিকে যাত্রা করে ১৬০১ খ্রিস্টাব্দের ২৪ জানুয়ারি। তারা ১৬১২ খ্রিস্টাব্দে ভারতের সুরাটে মোঘল সম্রাটের কাছ থেকে অনুমতি আদায় করে নিয়ে প্রথম বাণিজ্য ঘাঁটি স্থাপন করে। তারা ঠিক করেছিল ভারতবর্ষে থেকে বস্ত্রের ব্যবসা করবে এবং তা থেকে যে মুনাফা হবে তাই দিয়ে মসলার ব্যবসা করবে। 'ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি' ইন্দোনেশিয়ার সঙ্গে মসলার বাণিজ্য শুরু করলেও ডাচদের চাপে তারা সেখানে বেশি দিন টিকতে পারেনি। মাত্র ১৪ বছর পরেই ইন্দোনেশিয়া ছেড়ে তাদের বেরিয়ে আসতে হয়। তারপর তাদের বাণিজ্যিক স্বার্থ সীমাবদ্ধ ছিল ভারতবর্ষের মধ্যেই। তাদের মসলার বাণিজ্য এখানেই শেষ হয়। এরপর ধীরে ধীরে তারা ভারতবর্ষে নিজেদের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে শুরু করেছিল। এক সময় মসলার বাণিজ্য করতে আসা কোম্পানি পরবর্তীতে এই ভারতবর্ষ রাজত্ব করে দু’শ’ বছর।